Reproductive Structures of Pteridophyte

  Reproductive Structures of Pteridophyte The Pteridophyte sporophyte, besides being a prominent component of soil and vegetation, is an important ornamental plant in gardens and lawns. Indoors, its gracefulness and shape fit it ideally as a plant for pot culture in hallways and living rooms, especially during the months of November to March. Transportation of whole plants from one place to another without damage is attempted by packing them in sand, decomposed silt, ashes, or sawdust. Despite their rich horticultural value, many Pteridophytes are vanishing from nature due to indiscriminate destruction of their natural habitats and capturing of species for ornamental purposes. The best means of conservation is an adequate botanical knowledge of these plants, together with their habitats. The approaches of the non-destructive collection of herbarium specimens are now being stressed. The collection is also supplemented with data regarding the locality and habitat, so as to make it de...

মস এবং ফার্ণ (সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর) Part 2

 ১৬. রাইজোফোর কাকে বলে ?

Rhizophore দুটি গ্রিক শব্দ নিয়ে গঠিত । Rhiza = মূল এবং Phora = বহনকারী । সুতরাং, পাতাবিহীন সিলিন্ডার আকৃতির মূল বহনকারী কাওকে রাইজোফোর বলা হয় । রাইজোফোরের নিচের দিকে মূল সৃষ্টি হয় ।এটি Selaginella তে দেখা যায় ।

১৭. স্পোরোফাইট ও গ্যামিটোফাইট কাকে বলে ?

উদ্ভিদের জীবনচক্রে দুটি দশা আছে । একটি দশা হলো স্পোরোফাইটিক অন্যটি গ্যামিটোফাইটিক । স্পোরাফাইটিক দশাটি ডিপ্লয়েড অর্থাৎ 2n সংখ্যক ক্রোমোজোম সমৃদ্ধ এবং গ্যামিটোফাইটিক দশাটি হ্যাপ্লয়েড অর্থাৎ n ( অর্ধেক / Half ) সংখ্যক ক্রোমোজোম সমৃদ্ধ । Sporophyte শব্দটি বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় Sporous > Spore = রেণু , Phyton > Phyte=উদ্ভিদ / উদ্ভিদদেহ । সুতরাং , উদ্ভিদের স্পোর বা রেণুবাহী দশাকেই স্পোরোফাইটিক দশা এবং স্পোর বা রেণুবাহী অঙ্গ / দেহকে স্পোরোফাইট বলা হয় । আর আমরা জানি , স্পোরবহনকারী উদ্ভিদদেহ দুটি হ্যাপ্লয়েড গ্যামিটের মিলনের ( n + n ) ফলে উৎপন্ন হয় । এজন্য স্পোরবাহী উদ্ভিদ ডিপ্লয়েড 2n .

স্পোরোফাইট পরিণত হলে স্পোরাঞ্জিয়ামের ভেতরে মায়োসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে হ্যাপ্লয়েড ( n ) স্পোর উৎপন্ন করে । এখান থেকেই গ্যামিটোফাইটিক দশার শুরু এবং ওই হ্যাপ্লয়েড স্পোরই গ্যামিটোফাইটিক দশার প্রথম কোষ । Gametophyte শব্দটি বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় Gamet = জননকোষ Phyte = উদ্ভিদ / উদ্ভিদদেহ ।

সুতরাং জননকোষ সৃষ্টিকারী দশাকেই গ্যামিটোফাইটিক দশা এবং জননকোষ সৃষ্টিকারী উদ্ভিদদেহকে গ্যামিটোফাইট বলা হয় । স্পোরোফাইট থেকে উৎপন্ন হ্যাপ্লয়েড স্পোর উপযুক্ত পরিবেশ অঙ্কুরিত হয়ে একটি থ্যালাস বা উদ্ভিদদেহ গঠন করে । যে দেহে মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় আরো বহু সংখ্যক হ্যাপ্লয়েড (n) শুক্রাণু ( অ্যান্থেরিডিয়াম ) ও ডিম্বাণু ( আর্কিগোনিয়াম ) উৎপন্ন হয় । পরিণত অবস্থায় ও উপযুক্ত পরিবেশে সেসব হ্যাপ্লয়েড ( n ) শুক্রাণু ডিম্বাণুর সাথে মিলিত (n+n) হয়ে ডিপ্লয়েড (2n) জাইগোট সৃষ্টি করে । এবং এই জাইগোট কোষই স্পোরোফাইটিক দশার প্রথম কোষ । পরবর্তীতে জাইগোট থেকে মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদদেহ সৃষ্টি হয় । যাকে স্পোরোফাইট বলা হয় ।

১৮. অসমরেণুপ্রসু ( Heterospory ) কাকে বলে ?

একই উদ্ভিদদেহে দুই ধরণের স্পোর উৎপন্ন হওয়ার পদ্ধতিকে অসমরেণুপ্রসু বা হেটেরোস্পোরি বলে । এই দুই ধরণের স্পোরের আকারে পার্থক্য হয় । অর্থাৎ পুং - রেণু ( Microspore ) আকারে ছোট এবং স্ত্রী - রেণু আকারে বড় ( Megaspore ) হয় ।

৯. প্রোথ্যালাস কাকে বলে ?

স্পোরোফাইট থেকে উৎপন্ন হ্যাপ্লয়েড স্পোর উপযুক্ত পরিবেশে অঙ্কুরিত হয়ে হৃৎপিণ্ডাকার ( Pteris ) পাতার মতো সবুজ বর্ণের যে অঙ্গের সৃষ্টি করে তাকেই প্রোথ্যালাস বলা হয় ।

২০. স্ট্রোবিলাস কাকে বলে ?

স্পোরোফাইটের বায়বীয় শাখার শীর্ষে স্পোর উৎপন্ন হয় । এই স্পোর পুঞ্জিভূত বা একত্রিত হয়ে যে অঙ্গ গঠন করে তাকে স্ট্রোবিলাস বলে । অন্যভাবে , যখন একটি প্রধান অক্ষের চারপাশে বিশেষ ছোট ছোট পুং ফুল মঞ্জুরি গঠন করে মোচাকৃতি ধারন করে । তখন ঐ সমগ্র পুষ্পকে স্ট্রোবিলাস বলে । এটি সাইকাস উদ্ভিদে দেখা যায় । অর্থাৎ , সাইকাসের মাইক্রোস্পোরোফিল গুচ্ছের মঞ্জুরিকে স্ট্রোবিলাস বলা হয় ।

২১. সারসিনেট ভার্নেশন কী ?

ফার্নের পাতা চিরসবুজ ও পক্ষল যৌগিক । ফার্নের সম্পূর্ণ পাতাকে ফ্রন্ড বলে । কচি অবস্থায় পাতাগুলো কুণ্ডলিত অবস্থায় থাকে । একে সারসিনেট ভার্নেশন বলে ।

২২. ইউস্পোরাঞ্জিয়াম কী ?

যখন কোনো স্পোরাঞ্জিয়াম একাধিক প্রাথমিক কোষ থেকে সৃষ্টি হয় তখন তাকে ইউস্পোরাঞ্জিয়াম বলা হয় । এই ধরণের স্পোরাঞ্জিয়াম আকারে বড় হয় এবং অসংখ্য স্পোর সৃষ্টি করে ।

২৮. লেপ্টোস্পোরাজিয়াম কাকে বলে ?

যখন কোনো স্পোরাঞ্জিয়াম একটিমাত্র প্রাথমিক কোষ থেকে সৃষ্টি হয় তখন তাকে লেপ্টোস্পোরাঞ্জিয়াম বলা হয় । এই ধরণের স্পোরাঞ্জিয়াম আকারে ছোট হয় এবং অল্পসংখ্যক স্পোর সৃষ্টি করে ।

২৩. লিফ গ্যাপ কাকে বলে ?

Pteridophyta- এর উন্নত সাইফোনোস্টিলিতে খাড়াভাবে দীর্ঘায়িত বৃহদাকৃতির কতকগুলো পাতা উৎপন্ন হয় , একে লিফ গ্যাপ বলে ।

২৪. র‍্যামেন্টা কাকে বলে ?

রাইজোম ও পত্রাক্ষের শল্কপত্রকে র‍্যামেন্টা বলে ।

২৫. অমসৃণ রাইজয়েড কোথায় পাওয়া যায় ? 

Marchantia নামক ব্রায়োফাইটে অমসৃণ রাইজয়েড পাওয়া যায় ।

২৬. সিন্যাঞ্জিয়াম কাকে বলে ?

Psilotum- এর বায়বীয় শাখার ঊর্ধ্বাংশে শল্কাকার পত্রের কক্ষে ত্রিকক্ষ বিশিষ্ট যে স্পোরাঞ্জিয়াম দেখা যায় , তাকে সিন্যাঞ্জিয়াম বলে ।

২৭. বীজ স্বভাব ( Seed Habitat ) কাকে বলে ?

মেগাস্পোরাঞ্জিয়ামের মধ্যে মেগাস্পোরের স্থায়ী অবস্থান ও জাইগোট সৃষ্টি এবং জাইগোট হতে ভ্রূণের সৃষ্টির প্রবণতাকে বীজ স্বভাব বলে ।

২৮. পিট সৃষ্টিকারী একটি মসের নাম লিখ । 

পিট সৃষ্টিকারী একটি মসের নাম Sphangnum

২৯. ট্যাপেটাম কী ?

স্পোরোজেনাস টিস্যুর চারপাশ ঘিরে স্পোরাঞ্জিয়ামের প্রাচীরের নিচে যে পুষ্টি সরবরাহকারী টিস্যুর স্তর থাকে তাকে ট্যাপেটাম বলে ।

৩০. একটি ফসিল টেরিডোফাইটের নাম লিখ ।

একটি ফসিল টেরিডোফাইটের নাম- Rhynia

৩১. Sphaerocarpos কে বোতল মস ( Bottle Moss ) বলা হয় কেন ?

Sphaerocarpos কে Bottle Liverwort এবং Ballonwort বলা হয় কারণ, এর থ্যালাস দেখতে বোতল বা বেলনাকৃতির ।

৩২. কাদের ক্লাব মস বলে ?

Lycopodiopsida শ্রেণির মস ( Lycopodium , Selaginella ) সাধারণত ক্লাব মস নামে পরিচিত । কারণ, এদের শাখার আকৃতি লাঠি বা , মুগুরের মতো । যাকে ইংরেজিতে Club বলে ।

৩৩. Royal Fern কাকে বলে ?

Osmunda regalis কে রয়েল ফার্ন বলা হয় । কারণ, এর পরিণত পাতার আকৃতি অনেকটা রাজমুকুটের মতো ।

********************************************************************

মস এবং ফার্ণ (সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর) Part 1  https://www.biologicalworld.in/2023/12/part-1.html




Comments

Popular posts from this blog

কৃষিক্ষেত্রে শৈবালের ভূমিকা